Showing posts with label বঙ্গবন্ধু পাঠ. Show all posts
Showing posts with label বঙ্গবন্ধু পাঠ. Show all posts

Monday, May 6, 2024

বঙ্গবন্ধু পাঠ -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

'বঙ্গবন্ধু পাঠ' বইটি পড়তে/ পিডিএফ কপি ডাউনলোড করতে Click Here

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত ‘স্মৃতিতিকথা’র নাম ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধু এ গ্রন্থ রচনা করেন। ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত জীবনকাহিনীর বর্ণনা আছে। গ্রন্থটির প্রথম প্রকাশিত হয় জুন, ২০১২। দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) থেকে প্রকাশিত গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। গ্রন্থটির প্রচ্ছদ ডিজাইন করেছেন সমর মজুমদার। বঙ্গবন্ধু তাঁর তথ্যবহুল আত্মজীবনীতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সহজ সরল বর্ণনা করেছেন। এর মধ্য উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ঘটনা হল: ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ, পাকিস্তান আন্দোলন,  ১৯৪৬ সালের বিহার ও কলকাতার দাঙ্গা, ১৯৪৭ সালের দেশভাগ, ভাষা আন্দোলন, বাঙালির স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলন প্রভৃতি। এছাড়া বঙ্গবন্ধু তাঁর জন্ম, শৈশব, বংশ পরিচয় ও স্কুল-কলেজ জীবনের সামগ্রিক বর্ণনা অত্যন্ত চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন গ্রন্থটিতে। এক কথায়, ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটি বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা ও পাঠের এক মহামূল্যবান দলিল, যা তাঁর রাজনৈতিক চিন্তা ও দর্শনের পরিধি বুঝতে সহায়ক। গ্রন্থটি প্রকাশে সম্পাদনা, সংশোধন ও প্রুফ দেখার কাজে সম্পৃক্ত ছিলেন শেখ হাসিনা, বেবি মওদুদ ও অধ্যাপক শামসুজ্জামান। ইংরেজি অনুবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম।

 

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা 

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন

'আমার দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান আমলে দুইবার চীন সফর করেন। সে সময় চীন দেশকে নয়াচীন-ই বলা হত। প্রথমবার তিনি সফর করেন ১৯৫২ সালে এবং দ্বিতীয়বার ১৯৫৭ সালে। বঙ্গবন্ধু ১৯৫২ সালে পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে নয়াচীন ভ্রমণ করেন। উদ্দেশ্য ছিল ২ থেকে ১২ ই অক্টোবর চীনে অনুষ্ঠিত ‘পিস কনফারেন্স অফ দি এশিয়ান এন্ড প্যাসেফিক রিজিওন্স’ সম্মেলনে যোগদান করা। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে দ্বিতীয়বার চীন সফর করেন পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে। তখন তিনি যুক্তফ্রন্টের শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ এইড দপ্তরের মন্ত্রী ছিলেন। সংক্ষেপে বলা হত শ্রম মন্ত্রী।

বঙ্গবন্ধু তাঁর ১৯৫২ সালের নয়াচীন সফরের স্মৃতিনির্ভর ভ্রমণ কাহিনী ১৯৫৪ সালে কারাগারে রাজবন্দি থাকাকালে রচনা করেন। ২০২০ সালে বাংলা একাডেমি বঙ্গবন্ধু রচিত চীন সফরের ভ্রমণকাহিনী নিয়ে প্রকাশ করে ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটি। এ বইটি মূলত বঙ্গবন্ধুর ১৯৫২ সালের নয়াচীন সফরের ভ্রমণকাহিনী নিয়ে। এখানে ১৯৫৭ সালের চীন সফরের বর্ণনা নেই। কারণ ১৯৫৭ সালের চীন সফরের কোন পান্ডুলিপি পাওয়া যায়নি। তবে চীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বাংলাদেশ সফর করার সময় ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধুর চীন সফরের কিছু দুর্লভ ছবি বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দেন। সে সকল দুর্লভ ছবি এ গ্রন্থে সংযোজন করা হয়েছে।

‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটি ভ্রমণকাহিনী হলেও এখানে বঙ্গবন্ধুর গভীর রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, দেশপ্রেম, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, সাম্রজ্যবাদ বিরোধী মনোভাব, অসাম্প্রদায়িক মতাদর্শ প্রভৃতির পরিচয় পাওয়া যায়।


'আমার দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন

Friday, April 5, 2024

বঙ্গবন্ধুর বিখ্যাত উক্তি সমূহ -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

    ১.    ‘পাকিস্তান দুইটা হবে, লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে। একটা বাংলা ও আসাম নিয়ে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ স্বাধীন,                   সার্বভৌম রাষ্ট্র; আর একটা ‘পশ্চিম পাকিস্তান’ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হবে- লাহোর, বেলুচিস্তান, সীমান্ত ও                সিন্ধু প্রদেশ নিয়ে। অন্যটা হবে হিন্দুস্থান।’ 

    ২.    ‘একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানবজাতি নিয়েই আমি ভাবি।’ 

    ৩.    ‘যে কোন জাতি তার মাতৃভাষাকে ভালবাসে। মাতৃভাষার অপমান কোনো জাতিই সহ্য করতে পারে না’। 

    ৪.    ‘ওরা পূর্ববাংলা নামের পরিবর্তে পূর্ব পাকিস্তান নাম রাখতে চায়। আমরা বহুবার দাবি জানিয়েছি আপনারা                 এটাকে বাংলা নামে ডাকেন। বাংলা শব্দটার নিজস্ব ইতিহাস আছে, আছে এর একটা ঐতিহ্য।’ 

    ৫.    ‘আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়।’ 

    ৬.    ‘রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ’- 

    ৭.    ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ 

    ৮.    ‘আমি নিজে কমিউনিস্ট নই, তবে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করি এবং পুুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বিশ্বাস করি না। একে             আমি শোষণের যন্ত্র হিসেবে মনে করি।’ 

    ৯.    ‘আরে মিয়া বুজলা না, দফা তো একটাই। একটু ঘুরাইয়া কইলাম।’ 

    ১০.    ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব, আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা।’ 

    ১১.    ‘আমি নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করি। যদি ঐ পথে কাজ করতে না পারি ছেড়ে দিব রাজনীতি।’ 

    ১২.     ‘বিশ্ব আজ দুই ভাগে বিভক্ত- শোষক ও শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’ 

    ১৩.    ‘১৯৪৭ সালের পূর্বে আমরা যারা স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগদান করেছিলাম তখন আমাদের স্বপ্ন ছিল আমরা                 স্বাধীন হবো। কিন্তু সাতচল্লিশ সালেই আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে, আমরা নতুুন করে পরাধীনতার                      শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়েছি।’ 

    ১৪.    ‘ইহাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।’ 

    ১৫.    ‘মনে মনে বাংলার মাটিকে সালাম দিয়ে বললাম, তোমাকে আমি ভালবাসি। মৃত্যুর পরে তোমার মাটিতে                   যেন আমার একটু স্থান হয়, মা।’

 বঙ্গবন্ধুর বিখ্যাত উক্তি সমূহ -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

Sunday, March 17, 2024

সন তারিখে বঙ্গবন্ধু -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

  • ১৯২০:    ১৭ মার্চ ১৯২০ বঙ্গবন্ধুর শুভ জন্ম গ্রহণ করেন।
  • ১৯২৭:    বঙ্গবন্ধুর সাত বছর বয়সে গিমাডাঙ্গা প্রাইমারি স্কুলে পড়ালেখায় হাতেখড়ি।
  • ১৯২৯:    বঙ্গবন্ধু গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন।
  • ১৯৩০:    সম্পত্তি রক্ষার জন্য পারিবারিক সিদ্ধান্তে বঙ্গবন্ধুর সাথে তার চাচতো বোন বেগম ফজিলাতুননেছার বিবাহ সম্পন্ন হয়।
  • ১৯৩৪:    মাত্র চৌদ্দ বছর বয়সে বঙ্গবন্ধু বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হন। চার বছর পড়ালেখা বন্ধ থাকে।
  • ১৯৩৭:    পুনরায় শিক্ষা জীবন শুরু;
    গোপালগঞ্জ মুসলিম সেবা সমিতির সম্পাদক নির্বাচিত।
  • ১৯৩৮: আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুর সাথে তার চাচতো বোন বেগম ফজিলাতুননেছার বিবাহ সম্পন্ন হয়;
    অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ. কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গোপালগঞ্জ মিশনারী স্কুল পরিদর্শনে আসলে বঙ্গবন্ধু স্কুলের বিভিন্ন দাবী দাওয়া তাদের সামনে তুলে ধরেন;
    স্থানীয় কংগ্রেসিদের সঙ্গে বিরোধের জেরে মিথ্যা অভিযোগে বঙ্গবন্ধুর প্রথম কারাবরণ।
  • ১৯৩৯:    বঙ্গবন্ধু গোপালগঞ্জ মহকুমা ছাত্রলীগ গঠন করেন।
  • ১৯৪০:    এ সময়ে তিনি ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
  • ১৯৪২:    বঙ্গবন্ধু এন্ট্রেস (এসএসসি) পাশ করেন।
  • ১৯৪৩:    সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং মুসলিম লীগের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন;
    পঞ্চাশের (১৩৫০ বঙ্গাব্দ) মন্বন্তরে দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধে লঙ্গরখানা পরিচালনা করেন।
  • ১৯৪৪:    কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে আই. এ পাশ করেন।
  • ১৯৪৫:    বঙ্গবন্ধু এ সময় ইসলামিয়া কলেজ ছাত্র সংসদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারন সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হন।
  • ১৯৪৬:    দিল্লীতে মুসলিম লীগের কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক শাখার কনভেনশনে যোগদান। এ সময় বঙ্গবন্ধু আজমীরে খাজা মইনুদ্দীন চিশতি, দিল্লীতে হযরত নিজামউদ্দিন আউলিয়ার মাজার এবং আগ্রার তাজমহল প্রভৃতি স্থান ভ্রমণ করেন।
  • ১৯৪৭:    কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ইসলামিয়া কলেজ থেকে বি. এ ডিগ্রি লাভ। দেশ ভাগ হলে বঙ্গবন্ধু কলকাতা ত্যাগ করে ঢাকায় চলে আসেন।
  • ১৯৪৮:    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন;
    ৪ঠা জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ;
    ১১ মার্চ বাংলা ভাষার দাবীতে ধর্মঘট পালনকালে গ্রেফতার হন; ১৫ মার্চ মুক্তি লাভ করেন। ১৬ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত ছাত্রসভায় সভাপতিত্ব করেন;
    ১৯ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে নেতৃত্ব দেন। ১১ সেপ্টেম্বর পুনরায় গ্রেফতার হন।
  • ১৯৪৯: জেলে আটক থাকা অবস্থায় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত।
  • ১৯৫২: ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্বে রাষ্ট্রভাষা বাংলা এবং রাজবন্দীদের মুক্তির দাবীতে বঙ্গবন্ধু ১৬ ফেব্রæয়ারি থেকে টানা ১৩ দিন অনশন পালন করেন;
    বঙ্গবন্ধুর প্রথমবার নয়াচীন ভ্রমণ। চীনের পিকিং-এ অনুষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদান।
  • ১৯৫৩: ৯ জুলাই পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
  • ১৯৫৪: যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু গোপালগঞ্জের আসনে মুসলিম লীগের প্রভাবশালী নেতা ওয়াহিদুজ্জামানকে ১৩ হাজার ভোটে পরাজিত করে নির্বাচিত হন;
    ১৫ মে প্রাদেশিক সরকারের কৃষি ও বন মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন।
  • ১৯৫৫: ৫ জুন গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন;
    ২১ অক্টোবর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দ প্রত্যাহার করা হয়। বঙ্গবন্ধু পুনরায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
  • ১৯৫৬: ৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ মুখ্যমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করে খসড়া সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্ত¡শাসনের বিষয়টি অন্তর্ভুক্তির দাবী জানান;
    ১৬ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু কোয়ালিশন সরকারের শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ এইড দপ্তরের মন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন;
    বঙ্গবন্ধু প্রথমবারের মত যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন।
  • ১৯৫৭: ৭ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সরকারি সফরে চীন ও সোভিয়েত ইউনিয়ন গমন করেন।
  • ১৯৬০: বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে কাজ করার জন্য চাত্র নেতৃবৃন্দের দ্বারা ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ’ নামে একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।
  • ১৯৬২: ৬ ফেব্রুয়ারি জননিরাপত্তা আইনে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন।
  • ১৯৬৩: অসুস্থ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে দেখতে এবং তার পরামর্শ গ্রহণের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু লন্ডন সফর। ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বৈরুতে ইন্তেকাল করেন।
  • ১৯৬৪: মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বঙ্গবন্ধু সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত।
  • ১৯৬৬: ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলসমূহের জাতীয় সম্মেলনের বিষয় নির্বাচনী কমিটিতে বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবী উত্থাপন করেন;
  • ৭ জুন বঙ্গবন্ধু ও আটক নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবীতে এবং ৬ দফার পক্ষে সারাদেশে ধর্মঘট পালিত হয়। সর্বাত্মক ধর্মঘট চলাকালে মনু মিয়াসহ ১১ জন শ্রমিক নিহত হন। বর্তমানে ৭ জুন ছয় দফা দিবস হিসাবে পালিত হয়।
  • ১৯৬৬: ১ মার্চ বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
  • ১৯৬৮: ৩ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে ১ নম্বর আসামী করে মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকার রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করে।
  • ১৯৬৮: ১৯ জুন ঢাকা সেনানিবাসে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচারকার্য শুরু হয়।
  • ১৯৬৯: আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হতে প্যারোলে মুক্তিদান বঙ্গবন্ধু প্রত্যাখান করেন। ২২ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান সরকার আগরতলা ষরযন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে বঙ্গবন্ধুসহ অন্যান্য আসামীদের মুক্তি দিতে বাধ্য হয়;
    ২৩ ফেব্রæয়ারি রেসকোর্স ময়দানে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে ১০ লক্ষের অধিক ছাত্র জনতার উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুকে এক বিশাল সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেখানে তিনি বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত হন;
    ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবাষির্কী উপলক্ষে আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলার নামকরণ করেন ‘বাংলাদেশ’।
  • ১৯৭০: ৬ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পুনরায় আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
  • ১৯৭০: ১৭ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক হিসাবে ‘নৌকা’ প্রতীক চূড়ান্ত করেন।
  • ১৯৭১: ৩ জানুয়ারি, বঙ্গবন্ধু ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জয়ী জনপ্রতিনিধিদের ৬দফার ভিত্তিতে শাসনতন্ত্র রচনা ও জনগণের প্রতি আনুগত্য থাকার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন
    ৩ মার্চ, পল্টনে স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ আয়োজিত জনসভায় বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির পিতা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়;
    ৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে ঘোষণা করেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম, জয় বাংলা’;
    ১৬ মার্চ, ক্ষমতা হস্তান্তর প্রশ্নে মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক শুরু;
    ২৪ মার্চ, ক্ষমতা হস্তান্তর প্রশ্নে মুজিব-ইহাহিয়া-ভুট্টো বৈঠক শুরু;
    ২৬ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা প্রদান (২৫ মার্চ দিবাগত রাত ১২ টা ২০ মিনিটে) এবং প্রায় একই সময়ে তিনি পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার হন;
    ৫ এপ্রিল, মার্কিন সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন নিউজ উইক একটি কভার স্টোরি করে যার শিরোনাম ছিল ‘Civil War in Pakistan’ পত্রিকাটি প্রকাশিত নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুকে ‘রাজনীতির কবি’ হিসাবে অভিহিত করে;
    ৭ সেপ্টেম্বর, পাকিস্তানের লায়ালপুর সামরিক জেলে বঙ্গবন্ধুর গোপন বিচার সম্পন্ন করে তাঁকে দেশদ্রোহী ঘোষণা করে মৃত্যুদন্ড প্রদানের রায় ঘোষণা হয়।
  • ১৯৭২:    ৮ জানুয়ারি, পাকিস্তান কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিলাভ, লন্ডন গমন;
    ৯ জানুয়ারি, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথের সাথে সাক্ষাৎ;
    ১০ জানুয়ারি, নয়াদিল্লীতে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি। ভারতের রাষ্ট্রপতি ভি.ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী মিসেস ইন্দ্রিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাৎ;
    ১০ জানুয়ারি, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন;
    ১২ জানুয়ারি, বঙ্গবন্ধুর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ;
    ১০ অক্টোবর, বঙ্গবন্ধু জুলিও কুরি পুরুস্কারে ভূষিত হন;
    ১৪ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে বঙ্গবন্ধু স্বাক্ষর করেন;
    ১৫ ডিসেম্বর, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের কথা ঘোষণা করেন।
  • ১৯৭৩:    বঙ্গবন্ধুর কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান। গ্রেট বৃটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সাথে সাক্ষাৎ;
    ৬ সেপ্টেম্বর জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু আলজেরিয়া সফর করেন;
    ১৭ অক্টোবর তিনি জাপান সফর করেন।
  • ১৯৭৪:    ২৩ ফেব্রুয়ারি ইসলামি সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি) সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে পাকিস্তান সফর করেন;
    ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন।
  • ১৯৭৫:    ২৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন;
    ১৫ আগস্ট, বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হন।
     
    সন তারিখে বঙ্গবন্ধু 

Tuesday, February 27, 2024

সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

২০১৮ সালের ৭ সেপ্টেম্বর ১৪ খন্ডের ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ বইয়ের প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর ১৯৪৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানী ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চ (আইবি) যে গোয়েন্দা প্রতিবেদন দিয়েছিল, সেটির সংকলিত প্রকাশনাই হল এই বইটি। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু আজীবন যে পাকিস্তানী শাসক-শোসনের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করেছেন, সেই পাকিস্তানের গোয়েন্দা প্রতিবেদনই এই বইয়ের মূল উৎস। সত্যিকার অর্থে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন ও জীবননীতি বোঝার জন্য বইটি আকরগ্রন্থ। কেননা গোয়েন্দা প্রতিবেদন গুলো তাদেরই দেওয়া যাদের মোকাবিলা করেই বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি। একজন মানুষকে জানার একটি বড় ক্ষেত্র হতে পারে, মানুষটি সম্পর্কে তার প্রতিপক্ষের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন। আর মানুষটি যদি বঙ্গবন্ধু হন তাহলে তো কথাই নেই। পাকিস্তানের এ গোয়েন্দা প্রতিবেদন যখন বলে, ‘মুজিব ষড়যন্ত্রকারী বা দেশদ্রোহী’। তখন আমরা বুঝতে পারি বঙ্গবন্ধু সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও বাঙালির ভাগ্যনিয়ন্ত্রক। বইটির আসল সৌন্দর্য এখানে।

‘সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ বইটি ১৪ খন্ডে রচিত। বইটি সম্পাদনা করেছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক আইজিপি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারিসহ ২২ জনের একটি টীম বইটির পান্ডুলিপি উদ্ধারসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করেন। ড. পাটোয়ারি যখন বাংলাদেশ  পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের মহাপরিচালক ছিলেন তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদেরকে বঙ্গবন্ধুর উপর পাকিস্তানী ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চের প্রতিবেদনসমূহ সংরক্ষণ ও উদ্ধারের নির্দেশ প্রদান করেন। দেশে বইটির প্রকাশক হাক্কানী পাবলিশার্স।


সিক্রেট ডকুমেন্টস অব ইনটিলিজেন্স ব্রাঞ্চ অন ফাদার অব দ্য নেশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন

Friday, February 23, 2024

‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবনের অধিকাংশ সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। কারাগারে থাকাকালীন বঙ্গবন্ধু বেগম ফজিলাতুননেছার উৎসাহে লিখতেন। ‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থটি মূলত বঙ্গবন্ধুর কারাজীবনের দিনলিপি। ১৯৬৬ সালে ৬ দফা কর্মসূচি ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন। ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত বন্দি থাকেন। এ সময়ে তিনি যে ডায়েরি লিখেছেন সেটি মার্চ ২০১৭ এ ‘কারাগারের রোজনামচা’ নামে গ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত হয়। বইটির নাম ‘কারাগারের রোজনামচা’ রেখেছেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ট কন্যা শেখ রেহানা। বইটি প্রকাশ করে বাংলা একাডেমি। ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক ড. ফখরুল আলম। বইটির প্রুফ দেখেছেন তৎকালীন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান। গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রন্থটি প্রকাশে বাংলা টাইপ করেছেন নিলু।

মূলত গ্রন্থটিতে ১৯৬৬ থেকে ১৯৬৮ সালের দিনলিপি থাকলেও ১৯৫৮ সাল থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত আইয়ূব খান মার্শাল ল’ জারির পর যখন বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে বন্দি রাখা হয় তখন যে ডায়েরি লেখেন তার অংশবিশেষও এখানে স্থান পেয়েছে। সে সময়কার একটি বাজেয়াপ্ত ডায়েরি ২০১৪ সালে পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের মাধ্যমে উদ্ধার করা হয়। কারাগারের অভ্যন্তরে আইয়ূব শাসনামলে লেখা সে ডায়েরির নাম বঙ্গবুন্ধু দিয়েছিলেন ‘থালা বাটি কম্বল জেলখানার সম্বল’। বেগম ফজিলাতুননেছার প্রেরণায় লিখিত এই ডায়েরি এক মূল্যবান সম্পদ। যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন সম্পর্কে আমরা নতুনভাবে পরিচিত হতে পারি।

 

‘কারাগারের রোজনামচা’ গ্রন্থ সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা 

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন

Friday, February 16, 2024

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে দেশি-বিদেশী লেখকদের রচিত গ্রন্থ -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

  1. শেখ মুজিব আমার পিতা - শেখ হাসিনা,
  2. SHEIKH MUJIBUR RAHMAN AND BANGLADESH: The quest for a state (1937-1971) - Afsan Chowdhury.
  3. Father of the Nation - Mohammad Nurul Huda.
  4. শেখ মুজিব তাঁকে যেমন দেখেছি - আবুল ফজল,
  5. বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ - সেলিনা হোসেন,
  6. ৬ দফা স্বাধীনতার অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু - মুনতাসীর মামুন,
  7. বঙ্গবন্ধু কীভাবে স্বাধীনতা এনেছিলেন - মুনতাসীর মামুন,
  8. বঙ্গবন্ধু নেতা ও নেতৃত্ব - সৈয়দ আনোয়ার হোসেন,
  9. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও তাঁর পরিবার - বেবী মওদুদ,
  10. বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব - আতিউর রহমান,
  11. পাকিস্তানের কারাগারে শেখ মুজিবের বন্দিজীবন - আহমেদ সালিম,
  12. বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান - সম্পাদনা : শেখ হাসিনা ও বেবী মওদুদ ,
  13. ঊনসত্তরের গণ-আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু - তোফায়েল আহমেদ,
  14. ভাষা আন্দোলন ও বঙ্গবন্ধু - সম্পাদনায় : মোনায়েম সরকার,
  15. 15th August A National Tragedy - Major General K M Safiullah.
  16. মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে ঘিরে: সিক্রেট ডকুমেন্ট - অধ্যাপক আবু সাইয়িদ,
  17. পাকিস্তানের কারাগারে বঙ্গবন্ধু - ভাবানুবাদ: ওবায়দুল কাদের,
  18. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: জনক আমার নেতা আমার - শেখ হাসিনা,
  19. বঙ্গবন্ধুর: আদর্শ লক্ষ্য ও সংগ্রাম - নূরুল ইসলাম নাহিদ,
  20. ফ্যাক্টস্ এন্ড ডকুমেন্টস্: বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড - অধ্যাপক আবু সাইয়িদ,
  21. মুজিব ভাই - এবিএম মুসা,
  22. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: কাছে থেকে দেখা - নুরুল ইসলাম,
  23. মার্কিন দলিলে মুজিব হত্যাকান্ড - মিজানুর রহমান খান,
  24. একাত্তরের বন্দী মুজিব: পাকিস্তানের মৃত্যুযন্ত্রণা - অধ্যাপক আবু সাইয়িদ,
  25. কোর্ট মার্শাল: আমি মৃত্যুকে পরোয়া করি না - অধ্যাপক আবু সাইয়িদ,
  26. মুজিবের রক্ত লাল - এম আর আখতার মুকুল,
  27. জনকের মুখ - আক্তার হোসেন,
  28. বঙ্গবন্ধুর সহজপাঠ - ড. আতিয়ার রহমান,
  29. দেয়াল (উপন্যাস) - হুমায়ূন আহমেদ,
  30. একাত্তরের মুজিব - মহিউদ্দিন আহমদ।
  31. আমি মুজিবুর বলছি- মনোজ দত্ত,
  32. মুজিব হত্যার তদন্ত- পরেশ সাহা,
  33. বঙ্গবন্ধু ও রক্তাক্ত বাংলা- নিরঞ্জন মজুমদার,
  34. মুজিবের বাংলা- পঙ্কজ কুমার মুখোপাধ্যায়,
  35. বাংলাদেশের ষড়যন্ত্রের রাজনীতিঃ মুজিব পর্ব - পরেশ সাহা,
  36. পাকিস্তানের কারাগারে শেখ মুজিবের বন্দী জীবন- আহমেদ সালিম,
  37. আমি মুজিব বলছি- শ্যামল বসু,
  38. আমি শেখ মুজিবুর বলছি- কৃত্তিবাস ওঝা,
  39. মহানায়ক মুজিবুর- অমরেন্দ্র কুমার ঘোষ,
  40. গতিবেগ চঞ্চল বাংলাদেশঃ মুক্তি সৈনিক শেখ মুজিবুর- অমিতাভ দাশগুপ্ত,
  41. পাকিস্তানের কারাগারে বঙ্গবন্ধু - রবার্ট পেইন,
  42. War of Independence in Bangladesh Style of Sheikh Mujibur Rahman- I.N. Tewary,
  43. Bhutto Sheikh Mujib Bangladesh- Raw Farman Ali,
  44. Mujib, the Architect of Bangladesh a Political Biography- Yatisra Bhatnagar,
  45.  Mujub's Revenge from the Grave- Thomas Merore

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে দেশি-বিদেশী লেখকদের রচিত গ্রন্থ 

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন