Wednesday, October 4, 2023

বিশ্ব শিক্ষক দিবস এবং একজন আদর্শ শিক্ষকের গুণাবলি -- মোঃ হেলাল উদ্দিন

১৯৬৬ সালের ৫ অক্টোবর ফ্রান্সের প্যারিসে শিক্ষকদের অবস্থা নিয়ে আন্তঃসরকার সম্মেলন হয়েছিল। সেখানেই শিক্ষকদের কথা চিন্তা করে ইউনেস্কো এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠন (আইএলও) কিছু পরামর্শে স্বাক্ষর করে। এসব পরামর্শ প্রথমবারের মতো শিক্ষকদের অধিকার, দায়িত্ব এবং বিশ্বব্যাপী শিক্ষকতা পেশার বিভিন্ন দিক নিয়ে ছিল। ১৯৯৪ সালে জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইউনেস্কোর ২৬তম অধিবেশনে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ৫ অক্টোবরকে ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়। এরপর ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ পালিত হয়ে থাকে। এই দিবসটি শিক্ষকদের অবদানকে স্মরণ করার জন্য পালন করা হয়। ইউনেস্কোর মতে, বিশ্ব শিক্ষক দিবস শিক্ষা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ পালন করা হয়। এই দিবসটি পালনে বিশ্বর ১০০টিও বেশি দেশ এবং এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল ও তার সহযোগী ৪০১টি সদস্য সংগঠন মূল ভূমিকা পালন করে থাকে। দিবসটি উপলক্ষে ইআই প্রতি বছর একটি প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করে থাকে, যা জনসচেতনতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শিক্ষকতা পেশার অবদানকেও স্মরণ করিয়ে দেয়। প্রতি বছরের ন্যায় ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৩’ এর প্রতিপাদ্য বিষয় হল- ‘The teachers we need for the education we want: The global imperative to reverse the teacher shortage.’ বিশ্বব্যাপী বর্তমান শিক্ষা ব্যববস্থায় যে শিক্ষক সংকট বিদ্যমান সেই প্রেক্ষাপটে প্রতিপাদ্যটি যুক্তিসঙ্গত, বিশেষত বাংরাদেশের ক্ষেত্রে তা আরো বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। কেননা বাংলাদেশে যেমন মানসম্মত শিক্ষকের সংকট রয়েছে, সাথে সাথে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় শিক্ষকেরও সংকট রয়েছে। তথাপি যে সংখ্যক শিক্ষক রয়েছে তাদের সকলকে অবশ্যই আদর্শ শিক্ষক হয়ে উঠতে হবে।

একজন আদর্শ শিক্ষকই জাতির মেধা গড়ার কারিগর। তাই তাকে হতে হয় আর দশজন মানুষের তুলনায় সেরা। কেননা তাকে দেখেই আগামী প্রজন্ম শিক্ষা নিবে। যদিও আদর্শ শিক্ষকের নির্দিষ্ট কোনো সংজ্ঞা দেওয়া কঠিন, তবে বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা একজন আদর্শ শিক্ষকের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। তেমনই কিছু বৈশিষ্ট্য এবং এই বৈশিষ্ট্যগুলো কীভাবে নিজের মধ্যে গড়ে তোলা যায় সে বিষয়েই এই আলোচনা।

একজন আদর্শ শিক্ষক শিক্ষার্থীদের মাঝে আত্মবিশ্বাস জাগিয়ে তোলেন। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ÔTodd WhitakerÕ - তাঁর লেখা Ô50 Ways to Improve Student BehaviourÕ - এ বলেছেন, একজন শিক্ষকের আদর্শ শিক্ষক হয়ে ওঠার পেছনে অন্যতম বাধা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসের অভাব। তাঁর মতে, ১. অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বাস করে না যে তাদের শিক্ষকরা আসলে তাদের উপর বিশ্বাস করে; ২. অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বাস করে না যে তাদের বাবা-মা তাদের বিশ্বাস করে; ৩.  অনেক শিক্ষার্থী বিশ্বাস করে না যে বড়রা তাদের বিশ্বাস করে; ৪. তাই অনেক শিক্ষার্থী নিজেরাই নিজেদের বিশ্বাস করে না এবং ৫. যে শিক্ষার্থীরা নিজেদের নিজেরা বিশ্বাস করে না তাদের আচরণগত ও একাডেমিক সমস্যা বেশি থাকে। তাই শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে একজন শিক্ষকের কতিপয় করণীয় হলো- ১. নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য তৈরি করা যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বছরের শুরুতেই একটা ধারণা নিতে পারে; ২. শিক্ষকের মতো তারাও যে কাউকে শেখাতে পারে, এই দৃষ্টিভঙ্গিটি তাদের মাঝে তৈরি করা যার মাধ্যমে তাদের নিজেদের প্রতি আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে, সাথে শিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রেরণা বাড়বে; ৩. শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত এবং উৎসাহিত করার মাধ্যমে তাদের দারুণভাবে আত্মবিশ্বাসী করে তোলা যায়। তাই তাদেরকে প্রতিনিয়ত বলা, ‘তোমার উপর আমার পূর্ণ বিশ্বাস আছে, হাল ছেড়ো না, আমি তোমার পাশে আছি’ এতে তারা আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে; ৪. শিক্ষাবিষয়ক প্রযুক্তির ব্যবহার শিক্ষা প্রদান ও গ্রহণকে আরও আনন্দদায়ক ও কার্যকরী করে তুলতে পারে, যা শিক্ষার্থীদেরকে তাদের মনোবল ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে দিবে।

একজন শিক্ষক অনেক জ্ঞানী হতে পারে, ক্লাসে পাঠদানের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে আসতে পারে এমনকি অত্যন্ত সুন্দর করে বোঝানোর ক্ষমতাও থাকতে পারে; কিন্তু আকর্ষণীয় ও কার্যকরভাবে শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা করতে না পারলে সমস্ত অর্জনই মাটি হয়ে যেতে পারে। তাই একজন আদর্শ শিক্ষক আকর্ষণীয় ও কার্যকরভাবে শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা করেন। এর জন্য শিক্ষকের করণীয় হলো প্রথমত, শিক্ষার্থীদের জন্য ক্লাসের কতিপয় নিয়মকানুন নির্ধারণ করে দেয়া। যেমন- ১. শিক্ষকের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবে; ২. দলগত কাজের সময় সবার মতামত শুনবে; ৩. অন্যের মতের সাথে একমত না হলে ভদ্রভাবে যুক্তি দিয়ে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করবে; ৪. দলে সক্রিয় অংশগ্রহণ করবে; ৫. কিছু বলার আগে হাত তুলবে; ৬. সবার সাথে ভালো ব্যবহার করবে এবং সদ্ভাব বজায় রাখব; ৭. সবাই একসাথে কথা বলবে না, একজন বলার পর অন্যজন বলবে; ৮. সবাইকে দলের কাজ উপস্থাপন করার এবং অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেবে; ৯. শান্তি বজায় রাখব যাতে সবাই সবার কথা শুনতে পায় এবং ১১. দলের কাজ পরিচালনায় একে অন্যকে সহযোগিতা করবে ইত্যাদি। এছাড়াও শ্রেণিকক্ষ নিয়ন্ত্রণে ক্যাপটেন বা শ্রেণিনেতা নির্বাচন করা, তা হতে পারে প্রতি পনের দিন পর বা প্রতি মাসে পালাক্রমে নেতৃত্বে নিয়ে আসলে সকল শিশুর মধ্যেই নেতৃত্বের গুণাবলি তথা আন্তঃব্যক্তিক বুদ্ধিমত্তা বিকশিত হবে। তাছাড়া, মাঝে মাঝে ক্লাসে শিক্ষার্থীদের বসার জায়গা পরিবর্তন করে বসানো যেতে পারে। শিক্ষক যদি পাঠদানের সকল পদ্ধতি বা কৌশল এবং প্রয়োগকৌশল খুব ভালোভাবে জেনে তা যথার্থভাবে প্রয়োগ করতে পারে, তবেই শ্রেণিকক্ষকে আকর্ষণীয় ও কার্যকর করে তোলা সম্ভব হবে।

সময় ব্যবস্থাপনা ও ক্লাস নেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়ে আসা একজন ভালো শিক্ষকের বড় গুণ। আর একজন আদর্শ শিক্ষক সবসময় নিজেকে প্রস্তুত রাখেন। নিজেকে কার্যকরী প্রস্তুতি অর্জনের জন্য শিক্ষকের করণীয়ের মধ্যে রয়েছে- প্রথমত, শিক্ষকের প্রস্তুতির ব্যাপারে InTASC- এর মূল নীতিগুলোর মধ্যে অতি গুরুত্বপূর্ণ তিনটি স্তর হচ্ছে- ১. জ্ঞান- যা পড়াবেন তা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান থাকতে হবে; ২. স্বভাব- একজন শিক্ষক সুন্দর স্বভাবের অধিকারি হবে; ৩. ক্রিয়াকলাপ- শিক্ষাদান পদ্ধতির মধ্যে বৈচিত্র্য থাকতে হবে। বইয়ের বাইরে থেকেও ব্যাখ্যা দিয়ে, বাস্তব বিষয় বা বস্তুর সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে শিক্ষার্থীদের বুঝাতে হবে। Yale Center for Teaching and Learning- এর মতে শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার ক্ষেত্রে একজন শিক্ষকের যেসব বিষয়ে প্রস্তুতি থাকা উচিত তার মধ্যে- ১. পড়া এবং সমস্যা সেট করা; ২. প্রতি সপ্তাহের লেকচার নোট তৈরি করা; ৩. ক্লাসের সময়কে সর্বোচ্চ কার্যকরী করে তুলতে পরিকল্পনা করা; ৪. ক্লাসে ব্যবহার করতে বা বোর্ডে লিখতে প্রশ্নের তালিকা তৈরি করা; ৫. শিক্ষার্থীদের পরবর্তী ক্লাসের জন্য হোমওয়ার্ক বা প্রশ্ন নকশা করা; ৬. ক্লাসের জন্য কুইজ তৈরি করা; ৭. শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ, সমস্যা বা আগ্রহের বিষয়গুলো বুঝতে চেষ্টা করা; ৮. বিতর্কের জন্য বিষয় নির্বাচন ও পর্যালোচনা করা এবং ৯. খবরের কাগজ বা অন্যান্য জায়গা থেকে শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য শিক্ষার্থীদের মাঝে পৌঁছে দেওয়া ইত্যাদি উল্লেখ্যযোগ্য।

জীবনের সর্বস্তরে তথা সামাজিক, পারিবারিক কিংবা রাষ্ট্রীয়; সকল ক্ষেত্রেই নিয়মানুবর্তী হওয়া অত্যাবশ্যক। আর একজন আদর্শ শিক্ষক সর্বদা নিয়মানুবর্তিতা বজায় রাখেন। এই নিয়মানুবর্তিতা চর্চায় একজন শিক্ষকের করণীয় হিসাবে রয়েছে- ১. শিক্ষকের কাছে শিক্ষার্থী শুধু বইয়ের পড়াই শেখে না; তাঁর আচার-ব্যবহার, কথা বলার ভঙ্গিসহ প্রায় সব কিছুই শিক্ষার্থীরা অনুসরণ-অনুকরণ করার চেষ্টা করে। তাই একজন শিক্ষকের খুব সতর্কতার সঙ্গে নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্যে থাকা উচিত; ২. অতিরঞ্জিত ও আড়ম্বরতা বিবর্জিত কঠোরতা বর্জন করতে হবে; ৩. শিক্ষার্থীদের ভুলের কারণে রোষান্বিত বা ঈর্ষান্বিত না হওয়া, কেননা তাতে ব্যক্তিগত আক্রোশ প্রকাশের সম্ভাবনা তৈরি হয়; ৪. মানবিকতা ও নৈতিকতা বজায় রাখতে শিক্ষার্থীদের মাঝে অবশ্যই ন্যায়বিচার বজায় রাখার চেষ্টা করতে হবে। তবেই সকল ক্ষেত্রে নিয়মানুবর্তীতা ও শৃঙ্খলা বজায় থাকবে।

একজন শিক্ষককে সবার মাঝে আদর্শ শিক্ষক হয়ে উঠতে হলে তাঁকে পিতা-মাতা, অভিভাবক, পরিবার কিংবা সমাজ সব জায়গাতেই পেশাগত ও ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হয়। এই সুসম্পর্ক বজায় রাখতে একজন শিক্ষকের করণীয় হলো- ১. শিক্ষার্থীদের পিতা-মাতা বা অভিভাবকের প্রতি সম্মান এবং ভদ্রতা প্রদর্শন করা; ২. শিক্ষার্থীদের উন্নয়ন ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে অভিভাবকদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রক্ষা করা বা অভিভাবকদের অভিযোগকে আমলে নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা; ৩. শিক্ষার্থীদের পরিবার এবং সমাজের সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন সাংস্কৃতিক পরিবেশের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষকদের সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

একজন আদর্শ শিক্ষককে নির্দিষ্ট সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা না গেলেও উল্লেখিত বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলির ভিত্তিতে আদর্শ শিক্ষককে চিহ্নিত করা যায়। তাই শিক্ষকরা নিজেদের সম্পর্কে ধারণা নিতে কিংবা একজন নতুন শিক্ষক নিজেকে আদর্শ শিক্ষক হিসাবে গড়ে তুলতে তা অনুসরণ করতে পারেন। নতুন শিক্ষকদের দক্ষতা যাচাই এবং আদর্শ শিক্ষক হয়ে উঠতে Jeffrey Glanz- এর গবেষণার উপর ভিত্তি করে তাঁর লেখা ÔTeaching 101: Classroom Strategies for the Beginning TeacherÕ এ আটটি বিষয় বিবেচনায় নিয়ে একটি প্রশ্নের তালিকা তৈরি করেছেন- ১. আপনি যে বিষয়বস্তু শেখাচ্ছেন তার উপর আপনার কি সুস্পষ্ট ধারণা রয়েছে? ২. আপনি কি শিক্ষাদান পদ্ধতি, শেখার পদ্ধতি এবং পাঠ্যক্রম পদ্ধতি সম্বন্ধে সুস্পষ্ট ধারণা রাখেন? ৩. আপনি কি নিজেকে ভালোভাবে জানেন? ৪. আপনি কি অপরের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন? ৫. আপনি কি বিচিত্র, চিন্তাভাবনামূলক প্রশ্ন করতে পছন্দ করেন? ৬. আপনি কি সবসময় নির্দেশনার কাজের পরিকল্পনা করেন? ৭. শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা এবং কার্যকর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনি কি সফল? ৮. আপনি কি ভালো যোগাযোগকারী? যদি প্রশ্নগুলোর উত্তর একজন শিক্ষকের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ হয় তবে তিনি সঠিক পথেই আছেন, আর যদি উত্তর ‘না’ হয় তবে নিজেকে আরও দক্ষ করে তুলতে তাকে চেষ্টা করতে হবে।

একজন আদর্শ শিক্ষক ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের কাঠামো দানকারী। তার মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত হয়ে থাকে, কেননা সকল ইতিবাচক পরিবর্তন শিক্ষার মাধ্যমে হয়ে থাকে এবং এই শিক্ষা একজন শিক্ষক দিয়ে থাকেন। তাই শিক্ষক যেন একজন আদর্শ শিক্ষক, সুশিক্ষক হয়ে উঠে আজকের বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এই হোক আমাদের চাওয়া। বিশ্ব শিক্ষক দিবসে সকল শিক্ষকদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, সম্মান ও ভালোবাসা।

লেখক: মোঃ হেলাল উদ্দিন, ৩৩ তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা এবং ফেলো, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট। ইমেইল: helaluddin565@gmail.com

 

 

 

পত্রিকায় প্রকাশিত লিঙ্কঃ বিশ্ব শিক্ষক দিবস এবং একজন আদর্শ শিক্ষকের গুণাবলি 

-- মোঃ হেলাল উদ্দিন

No comments:

Post a Comment